নওগাঁর আত্রাই নদীর উপর নিমিত ঝুকিপূণ বেইলী ব্রিজ দিয়ে পারাপার হচ্ছে যানবাহন ও পথচারীরা প্রতিনিয়ত দূর্ঘটনার স্বীকার হচ্ছেন।যে কোন সময় বড় ধরনের দূঘটনার আশঙ্কা করছে এলাকাবাসী ও পথচারীরা। সরেজমিনে দেখা যায়, বেইলী ব্রীজের পাটাতনের বিভিন্নস্থানে বড় বড় গতের সৃষ্টি হয়েছে, কোথাও কোথাও আবার পাটাতন উঠে গেছে।ব্রীজ দিয়ে প্রতিনিয়ত ট্রাক সহ চলেবিভিন্ন ছোট-বড় যানবাহন যে কারণে মাঝে মধ্যেই ব্রীজের দুই পাশে যানবাহনের লম্বা সিরিয়াল তৈরি হয়।অন্ধকার রাতে ব্রীজ পারাপার হতে গেলে ঘটে অনেক দূঘটনা। ব্রীজটি কয়েকবার নাম মাত্র মেরামত করলেও কিছু দিন পর আবারও সেই পূবের চেহারায় ফিরে আসে। এদিকে ব্রীজটি কয়েক দফায় মেরামত করলেও কিছু দিন পর তা আবার অকেজো হয়ে যায়। ব্রীজের উপর একটু একটু ভারী যানবাহন উঠরেই ব্রীজ নড়াচড়া করে। যেন মনে হয় মূহুতের মধ্যেই ব্রীজটি ভেঙ্গে পড়বে। এ বিষয়ে উদ্ধতন কতৃপক্ষের নজরে আসলেও তা সঠিক তদারকি করা হয় না বলে অভিযোগ জন সাধারনের। মোল্লা আজাদ মেমোরিয়ালসরকারী বিশ্ব বিদ্যালয়ের শিক্ষাথী মোঃশিহাব আহম্মেদ বলেন, অনেক দিন যাবৎ এই ব্রীজের বেহাল অবস্থা। এই ব্রীজের উপর দিয়ে প্রতিনিয়ত অসখ্য যানবাহন ও পথচারীরা চলাচল করে।প্রতিদিন কলেজের শিক্ষাথী/শিক্ষাথীনিরাচলাচল করে।মাঝে মধ্যে ব্রীজে যানজটের কারণে আমাদের অনেক সময় সমস্যার মধ্যে পড়তে হয়। এ বিষয়টি কতৃপক্ষের নজরে আসা উচিৎ বলে মনে করি। সাহেব গঞ্জ গ্রামের পথচারী ফারজানা আকতার বলেন,ব্রীজের উত্তর পাশে আমাদের আহসান গঞ্জ রেলওয়ে স্টেশন আমাদের ট্রেনে বা নওগাঁ যাওয়ার যেতে এই বেইলী ব্রীজটি পারাপার হতে হয় এই ব্রীজ পারাপার হওয়া ছাড়া কোন উপায় নাই। তাই ঝুঁকি নিয়েই আমাদের এই ব্রীজের উপরদিয়ে পারাপার হতে হয়। এই ঝুকি পূণ ব্রজি টি দ্রুত মেরামত করার দাবী জানাই।
এ বিষয়ে নওগাঁ সড়ক ও জনপথ বিভাগের নিবাহী প্রকৌশলী মোঃসাজেদুর রহমান বলেন,এই ব্রীজ মেরামতের
অযোগ্য হয়ে গেছে। যার কারণে বারবার মেরামত করলেও ঠিত থাকছে না।আগামীএপ্রিল মাসের দিকেএই ব্রীজের পাশে আরেকটি নতুন ব্রীজ চালু করার চেষ্টা চলছে।তবে
সেই ব্রীজটি চালু করার আগে আবারও বেইলী ব্রীজটি খব দ্রুত মেরামত করা হবে।#
একেএম কামাল উদ্দিন টগর
নওগাঁ জেলা প্রতিনিধি