রাষ্ট্রের পক্ষ থেকে দেওয়া ‘গার্ড অব অনার’ শেষে বনানীর বুদ্ধিজীবী কবরস্থানে চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন মুক্তিযোদ্ধা ও কিংবদন্তি অভিনেত্রী সারাহ বেগম কবরী। এর মাধ্যমে সমাপ্তি ঘটল ঢাকাই সিনেমার ‘মিষ্টি মেয়ে’ নামের বর্ণিল এক অধ্যায়ের। ঢালিউড ইন্ডাস্ট্রি হারাল কিংবদন্তি আরেক অভিভাবককে।
শনিবার বাদ জোহর কবরীকে দাফন করা হয় বনানীর কবরস্থানে, যেখানে বাংলা চলচ্চিত্রের নায়করাজ হিসেবে পরিচিত রাজ্জাকও শায়িত আছেন। টানা ১৩ দিন করোনার সঙ্গে লড়াই করে শুক্রবার রাত ১২টা ২০ মিনিটে রাজধানীর শেখ রাসেল গ্যাস্ট্রোলিভার হাসপাতালে মারা যান কবরী। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৭০ বছর।
সুভাষ দত্ত পরিচালিত ও অভিনীত ‘সুতরাং’ ছবির মাধ্যমে বাংলা চলচ্চিত্রে ১৩ বছর বয়সে আবির্ভাব ঘটে নায়িকা কবরীর। এরপর তার একের পর এক সিনেমা দর্শকদের মুগ্ধ করেছে।