বাগমারাপ্রতিনিধিঃ সারাদেশে সরকার ঘোষিত একসপ্তাহ লকডাউন কার্যকর হয়েছে সোমবার থেকে এরই মাঝে ব্যাংক বীমা আর্থিক প্রতিষ্ঠান এনজিও গুলো খোলা রেখেছে সরকার। এতে করে নিম্নআয়ের মানুষগুলো বিপাকে পড়েছে, একে কর্মসংস্থান নেই দ্বিতীয়তে এনজিও গুলোর কিস্তি, ও দ্রব্যমূল্য ক্রয় ক্ষমতার বাইরে, দিশেহারা নিম্ন আয়ের মানুষ গুলো। মানুষ মনে করছেন নিম্নআয়ের মানুষ গুলোর কথা ভাবা উচিত সরকারের।
তা না হলে চুরি, ছিনতাই, রাহাজানি,ও খুনখারাপি বেড়েই চলবে দেশে, কারণ এমনিতেই মানুষের ইনকামের সাথে খরচের হিসাব মিলছে না, তার পরেও আবার লকডাউন। আমাদের দেশে অসাধু ব্যবসায়ীরা হরতাল-অবরোধ ও লকডাউন এগুলা কখন হবে উৎপেতে বসে থাকে দ্রব্যমূল্যের দাম বাড়ানোর জন্য।
এই অসাধু ব্যবসায়ীদের সিন্ডিকেট ভাঙ্গা সরকারের কাছে অসাধ্যকর কারণ ব্যবসায়ীরা একটা শক্ত সিন্ডিকেট তৈরি করেছেন যেমন চাউলের বাজার নিয়ন্ত্রণ করেন উত্তরাঞ্চলের ২০/২৫ জন চাল ব্যবসায়ী।
চাউল ব্যবসায়ীরা যাই বলেন তাই হয়ে থাকেন সর্বক্ষেত্রে এভাবে চলে আসছে আমাদের বাজার নিয়ন্ত্রণ। ,সরকার নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট দিয়ে বাজার নিয়ন্ত্রণের চেষ্টা করে যাচ্ছেন কিন্তু কোন সুফল বয়ে আনছে না বাজারে, অসহায় হতদরিদ্র লোকদের কথা চিন্তা করে সরকারকে লকডাউন দিতে হবে,। স্বাস্থ্যবিধির অবনতি দেখা যাচ্ছে তারপরও আমরা আমাদের দেশের মানুষের কথা চিন্তা করতে হবে কারণ মানুষ বাঁচলে দেশ বাঁচবে।
আমাদের একটা ব্যাপার এখন জরুরী হয়ে দাঁড়িয়েছে যেমন করোনায় মরবো না মরবো ভাতের ক্ষুধায়, নিম্নআয়ের মানুষের কথা চিন্তা করে এনজিওগুলো কার্যক্রম বন্ধ রাখলে নিম্নআয়ের মানুষগুলো কিছুটা হলেও স্বস্তি পাবে।