নিজস্ব পরিবহন: কঠোর লকডাউনের দ্বিতীয় দিনে যথেষ্ট পরিমাণ প্রাইভেট কার, বিভিন্ন কোম্পানি ও প্রতিষ্ঠানের স্টাফ গাড়ি, সিএনজি অটোরিকশা, মোটরসাইকেল ও প্রচুর রিকশা চলাচল করতে দেখা গেছে মহানগরীতে। এ দিকে অন্য অফিস বন্ধ থাকলেও গতকাল থেকে ছিল গার্মেন্ট ও ব্যাংকের কিছু শাখা খোলার দিন।নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থায় আনা-নেয়ার ব্যবস্থা না থাকায় গণপরিবহন সঙ্কটে পড়ে ভোগান্তির শিকার হচ্ছেন ব্যাংক কর্মকর্তা-কর্মচারী ও গার্মেন্ট শ্রমিকরা।
এ বিষয়ে ট্রাফিক পুলিশের একটি সূত্র বলছে, নগরীতে ব্যক্তিগত গাড়ির সংখ্যা বেশি দেখা গেছে। কী কারণে মানুষ রাস্তায় বের হচ্ছেন তা জানতে, বিনা কারনে বের হওয়ায় নিরুৎসাহিত করতে এবং নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে নগরীর বিভিন্ন পয়েন্টে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। তবে যেসব প্রতি প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব পরিবহন ব্যবস্থা নেই তাদের বিরুদ্ধে তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত সাপেক্ষে ব্যবস্থা নেওয়া হবে।
দেশে করোনাভাইরাসের ঊর্ধ্বমুখী সংক্রমণের প্রেক্ষাপটে বুধবার থেকে কঠোর বিধিনিষধের ঘোষণা করে সরকার। কিন্তু এই বিধিনিষেধকে বলা হচ্ছে ‘সর্বাত্মক লকডাউন’। বুধবার ভোর ৬টা থেকে আগামী ২১ এপ্রিল রাত ১২টা পর্যন্ত সাতদিন এ বিধিনিষেধ কার্যকর থাকবে। তবে গার্মেন্টসসহ শিল্প কারখানা এবং ব্যাংক খোলা রয়েছে।