নিজস্ব প্রতিবেদক : বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার মুক্তির সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করে ভাইয়ের জিম্মায় গুলশান এর উদ্দেশ্যে বিএসএমইউ ছেড়েছেন।
করোনা ভাইরাসের ভয় উপেক্ষা করে বিএনপি চেয়ারপারসনকে দেখতে শত শত নেতাকর্মীর ভীড়।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার দণ্ড ছয় মাসের জন্য স্থগিত করে তাকে শর্তসাপেক্ষে মুক্তি দিচ্ছে সরকার। বুধবার দুপুরের মধ্যে আইনগত সকল প্রক্রিয়া সম্পন্ন করা হবে বলে জানিয়েছেন স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের সচিব মো. শহীদুজ্জামান।
এর আগে গতকাল বিকেলে আইনমন্ত্রী আনিসুল হক তার নিজ বাসায় সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়াকে প্রধানমন্ত্রীর নির্বাহী আদেশে শর্তসাপেক্ষে ছয় মাসের জন্য মুক্তি দেয়ার সিদ্ধান্ত হয়েছে। ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০১ ধারা (উপধারা-১) অনুযায়ী তার মুক্তির ব্যবস্থা করা হয়েছে।
প্রসঙ্গত, জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট ও জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় ১৭ বছরের কারাদণ্ড নিয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি থেকে কারাবন্দি খালেদা জিয়া। তাকে পুরান ঢাকার পরিত্যক্ত কেন্দ্রীয় কারাগারে বিশেষ কারাগার স্থাপন করে সেখানে রাখা হয়। গত বছরের এপ্রিল থেকে তিনি বিএসএমএমইউতে চিকিৎসাধীন রয়েছেন তিনি।
দেশের করোনা অাক্রান্তদের পাশে নেই ‘ব্রাক’
নিজস্ব প্রতিবেদক: ব্র্যাক দেশের সবচেয়ে বড় বেসরকারি প্রতিষ্ঠান। সরকারের পরেই ব্র্যাকের স্বাস্থ্যসেবা নেটওয়ার্ক দেশজুড়ে বিস্তৃত। সংস্থাটি উদ্যোগ নিলে এই নেটওয়ার্ককে কাজে লাগিয়ে সারাদেশের মানুষকে সচেতন করা যেতে খুব সহজেই। কিন্তু এতো একটি নেটওয়াজ থাকা সত্ত্বেও এই মহামারির সময় সংস্থাটির পক্ষ থেকে কোন উদ্যোগ নেওয়া হয়নি।
অনেকের দাবি, সেই প্রতিষ্ঠানের কর্ণধার শেখ ফজলে হাসান আবেদ যদি এখন বেঁচে থাকতেন, তাহলে নিশ্চয়ই তিনি ব্র্যাকের স্বাস্থ্য বিভাগকে এই নিয়ে কাজ করার জন্য নির্দেশনা দিতেন।
ব্র্যাকের বর্তমান চেয়ারপারসন হোসেন জিল্লুর রহমান। যিনি একজন স্বাস্থ্য বিষয়ক গবেষকও বটে। রকফেলার ফাউন্ডেশনের টাকায় তিনি বাংলাদেশের স্বাস্থ্যখাত নিয়ে অনেক গবেষণা করেন। কিন্তু করোনাভাইরাস নিয়ে আতঙ্ক ছড়িয়ে পড়া, বাংলাদেশে তিনজন করোনা রোগী শনাক্ত হওয়ার পরেও ব্রাকের কোনো কার্যক্রম চোখে পড়েনি। হোসেন জিল্লুর রহমান ব্র্যাকের চেয়ারম্যান হিসেবে কি কাজ করছেন, নানা রকমের প্রশ্ন করছেন জনগণ তারা বলছেন, হোসেন জিল্লুর রহমান কি নিজেদের স্বার্থ যেখানে থাকে, সেখানেই কাজ করেন? জনগণের বিষয় নিয়ে কি এই সংস্থার কি কোন মাথা ঘামানোর সময় নেই।
